Print Friendly, PDF & Email

ক্রীড়া প্রতিবেদক।।  শিরোপার জন্য অভুক্ত হয়ে ছিল দুই দল। ১৯৬৬ বিশ্বকাপের পর আর মর্যাদার টুর্নামেন্ট জেতেনি ইংল্যান্ড। চারবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইতালি ইউরো জেতেনি ১৯৬৮ সালের পর। তাই ফুটবল ‘হোমে’ ফিরবে নাকি ‘রোমে’-ওয়েম্বলিতে ছিল সেই অপেক্ষা। ইউরোর রোমাঞ্চকর ফাইনালে টাইব্রেকারে ৩-২ ব্যবধানে জিতে ফুটবল রোমে ফেরাল ইতালি। ৫৩ বছর ইউরোয় এটা তাদের দ্বিতীয় শিরোপা। আর নিজেদের মাঠে আরও একবার বুক ভাঙ্গল ইংল্যান্ডের। নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ে ১-১ গোলের সমতা ছিল ম্যাচে।

টাইব্রেকারে ইতালির আন্দ্রেয়া বেলোত্তি ও জর্জিনহোর শট আটকেছিলেন ইংল্যান্ডের গোলরক্ষক জর্ডান পিকফোর্ড। কিন্তু ইংল্যান্ডের মার্কাস রাশফোর্ডের শট ফিরে পোস্টে লেগে। এরপর জ্যাডন সাঞ্চো ও বুকাইয়ো শাকার শট ঠেকিয়ে ইতালিয়ার শিরোপা জয়ের নায়ক গোলরক্ষক জিয়ানলুইগি দোন্নারুম্মা।
ইংল্যান্ড এগিয়ে যায় দ্বিতীয় মিনিটেই। মাঝমাঠ থেকে হ্যারি কেইনের বাড়ানো বল ডিবক্সে ক্রস করেছিলেন কিয়েরন ট্রিপেয়ার। ফাঁকায় বল পাওয়া লুক শ’র শট জড়ায় জালে। দেশের হয়ে এটাই প্রথম গোল শ’য়ের। ইউরোর ফাইনালে ১.৫৭ সেকেন্ডের এই গোলটাই দ্রুততম। ৬৭ মিনিটে কর্নার থেকে পাওয়া বল খুব কাছ থেকে নেওয়া শটে জালে জড়ান লিওনার্দো বোনুচ্চি।

Share.
Exit mobile version