স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে বেকিং সোডার ব্যবহারঃ
সকালে ঝরঝরে অনুভব করতেঃ
দিনে দুইবার বেকিং সোডা পানিতে মিশিয়ে পান করলে, বিশেষ করে সকালে এবং রাতে ঘুমাতে যাবার আগে তা কোন ক্ষতি করে না বরং তা পরেরদিন সকালের জন্য অনেক স্বস্তিদায়ক হয়।
বমি বমি ভাবের চিকিৎসাঃ
বেকিং সোডা ও ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরাইড একসাথে মিশিয়ে বমি বমি ভাবের চিকিৎসায়, যেকোনো ধরনের স্বাস্থ্য সমস্যায় বা রোগে যেমন হৃদ রোগ, স্নায়ুবিক রোগ, ক্যান্সার ও ফ্লু এর চিকিৎসায় ব্যবহার করা যায়। এই দুইটি উপাদান একসাথে মিশে দেহের কোষ, কলা এবং অঙ্গ থেকে বিষাক্ত পদার্থ ও এসিড বের করে দিয়ে এদের সংযোগকে শক্তিশালী করে।
শক্তিশালী পানীয় তৈরিতেঃ
আপেল সিডার ভিনেগার বা লেবুর রসের সাথে মিশালে বেকিং সোডার কার্যক্ষমতা আরো শক্তিশালী হয়। আধা চা চামচ বেকিং সোডা তে ২ চা চামচ আপেল সিডার ভিনেগার বা লেবুর রস মিশালে অনেক ফেনা তৈরি হবে মিশ্রণটিতে। ফেনা কমে গেলে তাতে সামান্য পানি যোগ করে খেতে হবে।

ক্যান্সার সহ কিছু গুরুত্বর রোগের চিকিৎসায়ঃ
বেকিং সোডা ঝোলা গুর,ম্যাপল সিরাপ বা মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে ক্যান্সার সহ বেশ কিছু গুরুত্বর রোগের মোকাবেলা করা সম্ভব। তবে ১৪ দিনের বেশি একটানা খাওয়া উচিত নয়। ১ চা চামচ তরল ঝোলা গুঁড়ের সাথে ১ চা চামচ বেকিং সোডা ভালো করে মিশিয়ে মিশিয়ে দিনে একবার করে খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ম্যাপল সিরাপ এবং বেকিং সোডা ৩:১ অনুপাতে মিশিয়ে অল্প আঁচে চুলায় দিয়ে নাড়তে হবে এবং কিছুক্ষন পর মানিয়ে মিশ্রণের থেকে ফেনা সরিয়ে ফেলতে হবে এবং মিশ্রণটি ঠাণ্ডা হলে বোতলে ভরে ফ্রিজে রেখে সেটা প্রতিদিন ১ চামচ করে একবার খেতে হবে। ম্যাপল সিরাপের মতো ঠিক একই নিয়মে মধু বেকিং পাউডারের সাথে মিশিয়ে খেতে হবে।
তথ্য সংগ্রহেঃশাহজাহান সরকার

Share.
Exit mobile version