রাঙা প্রভাত ডেস্কঃ আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলেই করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয় মানুষ। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে, সবার শরীরে করোনা সংক্রমণ ঘটাতে পারে না। যারা শরীরে টি-সেল বহন করেন, তাদের শরীরে করোনা আঘাত হানতে পারে না।
বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণাপত্র সেল জার্নালের বরাত দিয়ে একটি প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার।
বিভিন্ন ধারার ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার কারণে অনেক মানুষের শরীরে ভাইরাসবিরোধী টি-সেল তৈরি হয়। এই সেল করোনা রুখে দিতে সক্ষম। এ ছাড়া বিজ্ঞানভিত্তিক ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্ট বলছে, চিকিৎসা বিজ্ঞানে এই সক্ষমতাকে বলা হয় ‘ক্রস-রিয়েক্টিভিটি’।
গবেষণায় মোট ৪০ জনের রক্তের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তাদের মধ্যে ২০ জন করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর সেরে উঠেছেন। বাকি ২০ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল ২০১৫ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে। যারা অন্য কোনো ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয়েছিলেন। সেই ২০ জন আক্রান্ত হয়নি।
বিভিন্ন ধারার ভাইরাসে সংক্রমিত হওয়ার কারণে অনেক মানুষের শরীরে ভাইরাসবিরোধী টি-সেল তৈরি হয়। এই সেল করোনা রুখে দিতে সক্ষম। এ ছাড়া বিজ্ঞানভিত্তিক ওয়েবসাইট সায়েন্স অ্যালার্ট বলছে, চিকিৎসা বিজ্ঞানে এই সক্ষমতাকে বলা হয় ‘ক্রস-রিয়েক্টিভিটি’।
গবেষণায় মোট ৪০ জনের রক্তের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তাদের মধ্যে ২০ জন করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর সেরে উঠেছেন। বাকি ২০ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল ২০১৫ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে। যারা অন্য কোনো ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয়েছিলেন। সেই ২০ জন আক্রান্ত হয়নি।
বিজ্ঞানীরা আরও দাবি করছেন, যাদের শরীরে মৃদু করোনাভাইরাসের উপসর্গ ছিল, তাদের শরীরেও এমন কিছু টি-সেল এবং অ্যান্টিবডি তৈরি হতে পারে, যেগুলো ভবিষ্যতে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করবে।
গবেষণায় দেখা গেছে, করোনা থেকে সেরে ওঠা ২০ জনের শরীরেই শ্বেত রক্তকণিকা এবং অ্যান্টিবডির উপস্থিতি রয়েছে। আর ২০১৫ থেকে ২০১৮ সালে যেসব নমুনা নেওয়া ছিল, সেগুলোর ৫০ শতাংশের মধ্যেও ‘সিডি৪+’ নামের ‘টি-সেল’ পাওয়া গেছে।
গবেষণার সহকারী আলেসান্দ্রো সেটে বলেন, ‘টি-সেল’ খুব দ্রুত শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। ভাইরাস শরীরে ছড়িয়ে পড়ার চেষ্টা করলেও টি-সিলের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এটিকে প্রতিহত করতে সক্ষম হয়।