এক পর্যায়ে কামরুজ্জামান পরীমনিকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে তা আর ফেরাতে পারেননি এই তিনি। কামরুজ্জামানের প্রস্তাবে রাজি হয়ে মাত্র ৩ টাকা দেন মোহরেই বিয়ের পিড়িতে বসেন পরীমনি। বিয়ের পর রাজারবাগের একটি কাজী অফিস থেকে ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট করলেও প্রকাশ্যে আসতে দেখা যায়নি তাদের। তবে এত অল্প সময়ে তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে যাবে সেটাও ধারনা করতে পারেননি কেউই।
ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে বর্তমানে দুই জন দুই প্রান্তে রয়েছেন সংসার জীবনের। কামরুজ্জামানের সাথে এখন কোনো প্রকার যোগাযোগ করছেন না পরীমনি। দুজনের মধ্যে এই বিচ্ছেদের খবরে ইতোমধ্যে হৈচৈ পড়ে গেছে মিডিয়া পাড়ায়। ঘটনার সত্যতা জানতে কামরুজ্জামান রনির সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনি এ ব্যাপারে কোনো প্রকার মন্তব্য করতে রাজি হননি। ফলে ঠিক কী কারনে তাদের মধ্যে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে সেটা নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে নতুন করে ধোঁয়াশা।