এই তরুণীকে তিনি বাংলাদেশে পাঠাচ্ছিলেন।তরীকুলের দাবি, তার বন্ধু আলমগীর ওই তরুণীকে তা’র কাছে দেয়। ১ হাজার রুপির বিনিময়ে তাকে বাংলাদেশে পাঠানোর কথা ছিল তার।বিএসএফ বি’বৃতিতে জানিয়েছে, ‘উদ্ধার হওয়া তরুণী গত বছর ভারতে এসে বনগায়ে এক মাস থাকেন।
এরপর কলকাতার বহুল আলোচিত যৌনপল্লি সোনাগাছিতে ঠাঁই হয়। সেখানে ১৫ দিন থাকার পর বে’ঙ্গালুরু পালিয়ে যান। কিন্তু সেখানেও তাকে যৌনকর্মীর কাজ করতে হয়।’দেশটির আরেকটি গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের অক্টোবরে এক যুবকের সঙ্গে তার পরিচয় হয়।
দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠলে বে’ঙ্গালুরুতে বাসাভাড়া নিয়ে থাকা শুরু করেন। এভাবে কেটে যায় আট মাস। সেখানে বসে মায়ের অ’সুস্থতার খবর পেয়ে নিজের শহর গাইবান্ধায় ফেরার পরিকল্পনা করেন।ভুক্তভোগী এই তরুণী পরিবারের বড় মেয়ে।
গত ব’ছর তা’র বাবা মা’রা যাওয়ার পর চাকরি খুঁজতে থাকেন। এরপর রুপা নামের এক ভারতীয় নারীর খপ্পরে পড়ে দেশটিতে যান।বিএসএফ জানিয়েছে, ভুক্তভোগী তরুণীকে স্বরূপনগর পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে।