এ সময় শিক্ষক আল-আমিনের বোন হাজেরা বেগম ও অটোচালক ফেরদৌস তরফদার আহত হন।হাইওয়ে পুলিশের এলেঙ্গা ফাঁড়ির এসআই মতিউর রহমান জানান, ভূঞাপুর থেকে শিক্ষক আল-আমিন পরিবার নিয়ে টাঙ্গাইল শহরে যাচ্ছিলেন। বাইপাসের রাবনা মোড় থেকে শহরে ঢোকার পথে সৈকত পরিবহনের একটি বাস তাদের অটোরিকশাকে চাপা দেয়। এতে অটোচালকসহ ছয়জন আহত হন। স্থানীয়রা তাদের টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে প্রথমে শিউলি খাতুনের মৃত্যু হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেয়ার সময় মারা যান আল আমিন, সোহরাব আলী ও সালেহা বেগম।
এসআই মতিউর জানান, বাসটিকে আটক করা হয়েছে। তবে চালক পালিয়ে গেছে।শিক্ষক আল-আমিনের ভাই নজরুল ইসলাম জানান, তার মা সালেহা বেগমকে ডাক্তার দেখানোর জন্য পরিবারের সদস্যরা টাঙ্গাইল শহরে যাচ্ছিলেন। দুপুরে তার ভাইয়ের মোবাইল থেকে এক পুলিশ সদস্য প্রথমে দুর্ঘটনার খবর জানান। খবর পেয়ে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে গিয়ে তিনি সবার মরদেহ দেখতে পান তার ভাই নজরুল ইসলাম।