বিশেষ প্রতিনিধি।। পাবনার ভাঙ্গুড়ায় মাসকলাইয়ের জমিতে দেয়া কীটনাশক কেরে নিল শতাধিক ঘুঘু পাখির প্রাণ।
ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ভাঙ্গুড়া পৌরসভার জগতলা মহল্লায়।
ওই মহল্লার কৃষক রমজান আলী ও বাবলু মিয়া তাদের জমির কীট-পতঙ্গ মারার জন্য এই বিষ দেয় বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় স্থানিয়দের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এলাকাবাসী জানায়, রমজান ও বাবলু জমিতে গত সপ্তাহে মাসকালাইয়ের বীজ বপন করেন।
শুক্রবার রাতের আধারে ওই দুই কৃষক তাদের মাসকালাইয়ের জমিতে কীটনাশক ছিটান।
শনিবার সকাল থেকেই কীটনাশক খেয়ে ঘুঘুসহ নানা প্রজাতির প্রায় শতাধিক পাখি মারা যায়।
জমির মালিক বাবলু ও রমজান বলেন, বর্ষা মৌসুমে দুর-দুরান্ত থেকে পাখিরা জমিতে কীট-পতঙ্গ অন্যান্য খাদ্য খেতে আসে। এতে জমির বীজ নষ্ট হয় তাই জমিতে বিষ প্রয়োগ করেছি ।
এ বিষয়ে ভাঙ্গুড়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার তোফাজ্জল হোসেন বলেন, কীটনাশক দিয়ে পশু পাখি হত্যা করা, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের বিরোধী।
বিষয়টি খোঁজ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ওই মহল্লার কৃষক রমজান আলী ও বাবলু মিয়া তাদের জমির কীট-পতঙ্গ মারার জন্য এই বিষ দেয় বলে জানা গেছে। এ ঘটনায় স্থানিয়দের মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
এলাকাবাসী জানায়, রমজান ও বাবলু জমিতে গত সপ্তাহে মাসকালাইয়ের বীজ বপন করেন।
শুক্রবার রাতের আধারে ওই দুই কৃষক তাদের মাসকালাইয়ের জমিতে কীটনাশক ছিটান।
শনিবার সকাল থেকেই কীটনাশক খেয়ে ঘুঘুসহ নানা প্রজাতির প্রায় শতাধিক পাখি মারা যায়।
জমির মালিক বাবলু ও রমজান বলেন, বর্ষা মৌসুমে দুর-দুরান্ত থেকে পাখিরা জমিতে কীট-পতঙ্গ অন্যান্য খাদ্য খেতে আসে। এতে জমির বীজ নষ্ট হয় তাই জমিতে বিষ প্রয়োগ করেছি ।
এ বিষয়ে ভাঙ্গুড়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার তোফাজ্জল হোসেন বলেন, কীটনাশক দিয়ে পশু পাখি হত্যা করা, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনের বিরোধী।
বিষয়টি খোঁজ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।