বিশেষ প্রতিনিধি।।বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন এন্ড এরোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২০- ২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রদের সরাসরি অংশগ্রহণ ও বিদেশী কয়েকটি বিমান নির্মান সংস্থার সহযোগিতায়, ২১ সালে দেশে তৈরী হবে বাংলাদেশের নিজস্ব বিমান।জোর দিয়ে এমন আশার বানী শোনালেন বঙ্গবন্ধু এভিয়েশন এন্ড এরোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর এয়ার ভাইস মার্শাল এএইচএম ফজলুল হক।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন এন্ড এরো স্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সাথে সম্প্রতী এক ওয়েব কনফারেন্সে, মোটিভেশনাল বক্তৃতায় ভিসি এয়ার ভাইস মার্শাল এইএইচএম ফজলুল হক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যাক্তিগত প্রচেষ্টায় দেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এভিয়েশন এন্ড এরো স্পেস ইউনিভার্সিটি। এভিয়েশন খাতে প্রচুর সম্ভবনা রয়েছে যা উপলব্ধি করেছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।ভিসি বলেন এক সমীক্ষায় দেখা যায় ২০১৭ সালে এভিয়েশন খাতে লোক জনবল সংকট ছিল চার লাখ পঞ্চাশ হাজার, বর্তমান অবস্থায় করোনার পূর্ব প্রযন্ত এই সেক্টরে পাইলট,ম্যানেজমেন্ট,টেকনিশিয়ান,ট্রাফিক কন্ট্রলার সহ মোট দশ লাখ জনবল সংকট রয়েছে।আমাদের এভিয়েশন সেক্টরে আমাদের জনবল কাজ করুক এই ভিশন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।সেই ভিশন বাস্তবায়নে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কার্য্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
ইতিমধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য স্থায়ী ক্যাম্পাস তৈরী হচ্ছে লালমনিরহাটের পরিত্যাক্ত বিমান ঘাঁটিতে।বর্তমান তেজগাঁও পুরাতন বিমান বন্দরের অস্থায়ী ক্যাম্পাসে চলছে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের একাডেমিক কার্যক্রম। ২০২১সালে যারা এএমই কোর্স শেষ করে দক্ষ জনবল হিসেবে বের হবেন তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এভিয়েশন সেক্টরে। বিদেশী নামি দামী এয়ারক্রাফট কোম্পানির সহযোগীতা ও প্রযুক্তি ব্যাবহার করে দেশে বিমান তৈরী করা শুরু হবে ২০২১ সালে।সেখানে প্রচুর সম্ভবনা রয়েছে আমাদের দেশের দক্ষ জনশক্তি কে কাজে লাগানোর।