এলিসন সুঙ, মৌলভীবাজার।। 
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলা অধীনে পাত্রকলা পুঞ্জি রিসোর্ট সেন্টারে পরিবেশিত হল  আচিক(গারো) নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যগত সংস্কৃতি নৃত্য ।কমলগঞ্জ মনিপুরী  ললিতকলা একাডেমি কর্তৃক আয়োজনে  ২৭ নভেম্বর শুক্রবার বেলা সাড়ে  ১১টায় অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। বেনেডিক্ট সুঙ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পাত্রকলা পুঞ্জি প্রধান প্রিচিংলী সুচিয়াং,বিশেষ অতিথি হয়ে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খাসিয়া স্যোসিয়াল কাউন্সিল সাধারণ সম্পাদক এলিসন সুঙ,ললিতকলা একাডেমি কো-অরডিনেটর মোস্তফা কামাল,পাত্রকলা হাজারীবাগ বেসরকারি প্রাথমিকবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিকাশ মানখিন,সহযোগী শিক্ষক কেনেট কোড়াইয়া,সংবাদকর্মী মোনায়েম খাঁন প্রমুখ।ঐতিহ্যগত আচিক(গারো) কালচার সংগীত ও নাচের তালে তালে ফুল দিয়ে অতিথিদেরকে বরণ করে নেওয়া হয়। বক্তব্য সভাপতি  বলেন সিলেট বিভাগের বৃহত্তম ললিতকলা একাডেমি একমাত্র  মৌলভীবাজার জেলা কমলগঞ্জ অবস্থিত  রয়েছে। এই ললিতকলা একাডেমি দীর্ঘদিন ধরে এক নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায় বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা ভোগ করে আছে,কমলগঞ্জ উপজেলায় বিচিত্রময় পুস্প ন্যয় বিভিন্ন রকমের ক্ষুদ্র  নৃ-গোষ্ঠী জাতিসত্তা বসবাসরত আছে। কিন্তুু জানামতে  কোনদিন এভাবে অন্যান্য নৃ-গোষ্ঠীদেরকে নিয়ে  বিশাল আকারে তাদের ঐতিহ্যগত  কালচার প্রোগ্রাম হয়নি। যার কারণে কমলগঞ্জ উপজেলা বসবাসরত বিভিন্ন নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায় নিজস্ব কালচার বিলুপ্ত পথে বিশেষ করে খাসিয়া, গারো ও অন্যান্য প্রভৃতি নৃ-গোষ্ঠী জাতিগোষ্ঠী।মনিপুরী ললিতকলা একাডেমি পরিচালনা ভার কমলগঞ্জ উপজেলা ইউএনও নেওয়ার ফলে আজ অন্যান্য নৃ-গোষ্ঠীদের ঐতিহ্য গত কালচার পূণ্যেজীবিত হতে যাচ্ছে। তাই উপজেলা ইউএনওকে ধন্যবাদ দান করেন।মনিপুরী ললিতকলা একাডেমি প্রশাসন কাছে  প্রস্তাব ও আশা করেন ললিতকলা একাডেমিতে প্রত্যেক নৃ-গোষ্ঠী সম্প্রদায় জন্য নিজস্ব  কালচার শিক্ষক নিয়োগ করা আহবান  করেন। অনুষ্ঠানে  অন্যান্য মধ্যে বক্তব্য প্রদান করেন মোনায়েম খানঁ,বিকাশ মানখিন,এলিসন সুঙ।
Share.
Exit mobile version