পরবর্তীতে অভিযোগটির সত্যতার প্রেক্ষিতে পানসী রেষ্টুরেন্টকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় এবং ভবিষ্যতে খাদ্য দ্রব্য পরিবেশন করতে আরো সতর্ক থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়। জরিমানার অর্থ পানসী রেষ্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক পরিশোধ করেন এবং আইন অনুযায়ী অভিযোগকারী মো: নাজিমুল হক শাকিলকে জরিমানার ৫ হাজার টাকা তাৎক্ষণিক প্রদান করা হয়।
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ আল-আমিন বলেন,শাকিল নামে একজন ভোক্তা পানসীতে খাবার খেতে গেলে কতৃপক্ষ তাঁকে মেয়াদোত্তীর্ণ পেপসি পরিবেশন করেন কর্তৃপক্ষ। পরে তিনি তাৎক্ষণিক বিষয়টি জানালে পেপসিটি তাদের নয় বলে অস্বীকার করলে সাথে সাথে তিনি পানসীর ফ্রিজে রাখা আরো অনেক পেপসি মেয়াদোত্তীণ রয়েছে বলে দেখতে পান এবং সেটির ভিডিও সংরক্ষণ করে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর মৌলভীবাজার জেলা কার্যালয়ে অভিযোগ করেন।
তিনি বলেন,এবিষয়ে নাজমুল হক শাকিল এর অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে জরিমানা করা হয়।