কেএম সোহেব জুয়েল, ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি।।যৌতুকের দায়ে কারাভোগ করছেন ঢাকার নিউমার্কেট থানার এলিফ্যান্ট  ৯৫৯/৯৭৩ মাল্টিপ্লান সেন্টার   নবম তলার এস,এ, ল্যাপটপ সার্ভিসিং সেন্টারের  মালিক শরিফুল ইসলাম সোহাগ- ৩৫ নামের যৌতুক লোভী এক যুবক।
সোহাগের স্ত্রী মামলার বাদী জানায় প্রেমের সম্পর্কে সোহাগের সাথে ১২ আগস্ট ২০১২ ইং ইসলামি শরিয়ত মোতাবেক কাবিন রেজিষ্ট্রী মুলে শরিফুল ইসলাম সোহাগের সাথে বিবাহ হয়। সোহাগের স্ত্রী বরিশালের  বাবুগঞ্জ উপজেলার বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়নের চরফতেপুর গ্রামের জাহাঙ্গীর হোসেনের একমাত্র কন্যা নাহিদ নাসরিন এ্যানি।
 বিয়ের পর তার গর্ভে ২টি পুত্র সন্তান জন্ম নেয়।পুত্র ইয়ামিন, ৭ মানুষিক প্রতি বন্ধি হয়ে জন্ম নেয়। এবং  যৌতুকের দায়ে  নির্মম জালাতন  সহ্য করতে হয় তাকে।
জালাতনের কথা বাবাকে
 জানালে বাবা বিদেশ থাকাকালীন অবস্থায় তার সুখের কথা চিন্তে করে  ব্যাবসার উদ্দেশ্য পর্যায় ক্রমে  বিশ লক্ষাধিক টাকা আমার  স্বামী  সোহাগকে দিয়েও তার মন রক্ষা করতে পারিনি।  আমার বাবার দেয়া টাকায় আমার স্বামী সোহাগের ব্যাবসার উন্নতি দেখা গেলে তিনি (সোহাগ) অন্য মহিলাদের নিয়ে আমোদ ফুর্তির এক পর্যায় প্রেমে পরে যান।
 এবং সে মতে আমাকে নানান অজুহাতে বিভিন্ন সময় মারধর করেন সোহাগ। ও  আমার সন্তানের ভরনপোষণ বন্ধ করে দেন ।
নিরূপায় হয়ে আমি সন্তানদের নিয়ে বরিশালে  গ্রামের  পৃত্রালয়ে  চলে আসি। কোন উপায়ান্ত না পেয়ে গত  ২৭ জুন ২০২১ ইং যৌতুক লোভী  শরিফুলের বিরুদ্ধে  বরিশাল বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালতে  নাহিদ নাসরিন এ্যানি বাদী হয়ে সরিফুল ইসলাম সোহাগকে অভিযুক্ত করে মামলা দায়ের  করেন। ।
তারি ধারাবাহিকতায় গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২১ ইং শনিবার ঢাকার নিজ ব্যাবসা প্রতিস্টান থেকে  নিউমার্কেট থানা পুলিশ গ্রেফতার করে কেরানিগঞ্জ জেল হাজতে প্রেরন করেন যৌতুক লোভী লম্পট সোহাগকে।
স্ত্রী এ্যানি ও তার পরিবারের লোকজন সর্বচ্চ শাস্তির দাবি জানান লম্পট সোহাগের।
Share.
Exit mobile version