আলোচনা সভায় স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বক্তারা বলেন, ‘পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ একজন সফল রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তিনি রাষ্ট্রপতি থাকাকালে প্রথম উপজেলা পদ্ধতির প্রবর্তন করেন। এছাড়াও পবিত্র জুম্মার দিন শুক্রবার তিনি সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন। তিনিই উপলব্ধি করেছিলেন ৬৮ হাজার গ্রাম বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে। গ্রামের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য তিনি পল্লীবন্ধু উপাধি পান। রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকাকালে অসংখ্য গণমুখী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি।’
জাতীয় পার্টির ওই অনুষ্ঠানে উপজেলা কমিটির নেতৃবৃন্দ ছাড়াও বিভিন্ন ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ডের সভাপতি-সম্পাদকসহ জাতীয় পার্টির অঙ্গ সহযোগী সংগঠন যুব সংহতি ও ছাত্র সমাজের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভা শেষে পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের আত্মার শান্তি কামনা করে মিলাদ ও দোয়া-মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
দোয়া-মোনাজাত পরিচালনা করেন দক্ষিণ খানপুরা জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. হোসেইন মোল্লা। পরে বরিশাল-৩ (বাবুগঞ্জ-মুলাদী) আসনের এমপি গোলাম কিবরিয়া টিপু এবং জাতীয় পার্টির উপজেলা সভাপতি মকিতুর রহমান কিসলুর দিকনির্দেশনা মোতাবেক পার্টির নিজস্ব উপজেলা কার্যালয়ের সামনে কয়েকটি গাছের চারা রোপনের মাধ্যমে বৃক্ষরোপন কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।