শাহজাহান সরকার, বিশেষ প্রতিনিধি।
বৃহস্পতিবার ২৩ শে জুলাই পাবনার ঐতিহ্যবাহী কাশিনাপুর গরুর হাটে (ঈদ উপলক্ষে শহীদ নুরুল হোসেন কলেজ মাঠে)
বিক্রেতাদের মুখে যেনো হাঁসির ছাপ মিলছে না।
সরেজমিনে পশুর হাট ঘুরে দেখাগেলো দুপুর পর্যন্ত প্রায় ক্রেতাশুন্য বিক্রেতাদের মুখে যেনো কালোছায়া ভেসে আছে।বেশ কিছু গরু বিক্রেতার সাথে আলাপকালে তাদের মনের অবস্হা বেশ ভারাক্রান্ত ছিলো।বেলা ১-৩০ মিঃ পর্যন্ত গরু বেচাকেনার সংখ্যা খুবই নগন্য ছিলো।
সরেজমিনে পশুর হাট ঘুরে দেখাগেলো দুপুর পর্যন্ত প্রায় ক্রেতাশুন্য বিক্রেতাদের মুখে যেনো কালোছায়া ভেসে আছে।বেশ কিছু গরু বিক্রেতার সাথে আলাপকালে তাদের মনের অবস্হা বেশ ভারাক্রান্ত ছিলো।বেলা ১-৩০ মিঃ পর্যন্ত গরু বেচাকেনার সংখ্যা খুবই নগন্য ছিলো।
কাশিনাথপুর গরুহাটের ইজারাদার মালিক রফিকুল ইসলাম এবং তার সহোযোগী মোঃ আমিন জানান এখন পর্যন্ত গরু কেনাবেচা তেমন শুরু হয় নাই তবে দুপুরের পর আমরা আশাবাদী।
বেলা গড়ার সাথে কিছুটা ক্রেতার সমগম ঘটে এবং ক্রয়বিক্রয় বাড়তে থাকে কিছুটা কিন্ত তুলনামুলক বিগত বছরের তুলনায় দাম অনেক কম।
বেশিরভাগ ক্রেতারই মুখে একই কথা কোরবানির সময় যেহেতু কিছুটা হাতে আছে আর গরু কিনে সামনের দিন গুলি গরুর যোগাল দেয়া একটা বড় সমস্যা। সে জন্য বেশীরভাগ ক্রেতার চিন্তাভাবনা কোরবানির সময়ের কাছাকাছি আসলে কিছুটা দাম বেশী দিয়ে হলেও তখন কিনবে।
উল্লেখ্য এই করোনার স্বাস্থ্য বিধি মেনে গরুর হাটের প্রবেশ পথে হাট পরিচালনা কতৃপক্ষ দারা ক্রেতা-বিক্রেতা ও
দর্শনার্থীদের শরীরের তাপ মাত্রা মেশিনের সাহায্যে মেপে ও মাস্ক ব্যাবহার নিশ্চিত করে মুল গরুর হাটের ভেতরে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছিলো।তবে বাঙালী বলে কথা ভেতরে গিয়েই বেশীরভাগ ক্রেতা-বিক্রেতা ও দর্শনার্থীর মুখে মাস্কের আর বালাই ছিলো না।