প্ল্যান্ট তৈরীতে পাবনার পাশাপাশি রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গ, মস্কোসহ ভলগাদন্সকেও চলছে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নির্মাতা সংস্থা রোসাটমের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান অ্যাটম এনার্গোম্যাশের কারখানায় এরই মধ্যে রিয়্যাক্টরের মূল যন্ত্রাংশ প্রস্তুতের কাজও এগিয়েছে অনেকাংশেই। তৈরী হয়েছে রিয়্যাক্টর প্রেসার ভেসেল, স্টিম জেনারেটর ও কুল্যান্ট পাম্পসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
নিউক্লিয়ার পাওয়ার কোম্পানি বাংলাদেশ লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. শোকত আকবর বলেন, ‘ইতিমধ্যে কিছু কাজ সম্পন্ন হয়েছে।’
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেন, ‘কাজটি শেষ হলেই বাংলাদেশ অনন্য উচ্চতায় চলে যাবে।’
কিছু নিরাপত্তা সরঞ্জাম এরই মধ্যে এসেছে প্রকল্পে। ভারী যন্ত্রাংশ খালাসে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন ক্রেনসহ প্রস্তুত পুরো জেটি। প্রকৌশলীরা বলছেন, নভেম্বরেই রাশিয়া থেকে এই নদীপথে রিয়্যাক্টর আসবে একেবারে রূপপুর পর্যন্ত।
ভৌত অবকাঠামোর পুরকৌশল ও যন্ত্রাংশ তৈরীর কাজ সমানতালে এগিয়ে গেলেও, কভিড-১৯ পরিস্থিতি মানবসম্পদ তৈরীর কাজে প্রশিক্ষণ প্রক্রিয়ায় কিছুটা স্থবিরতা এসেছে। তবে তা কেটে যাবে বলে আশা করছেন নীতিনির্ধারকরা।