নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা:
মাতৃভাষার জন্য বাঙালী ব্যতীত জীবন উৎসর্গ করার নজির পৃথিবীতে আর নেই। বাঙালি সেই ভাষা শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের ঢল নেমেছে। খুলনার শহীদ হাদিস পার্কের শহীদ মিনারসহ সারাদেশের শহীদ মিনারগুলোতে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য জানিয়েছে।
মহান ‘শহীদ দিবস’ ও ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ এর প্রথম প্রহরে শহীদ মিনারে হাজারও মানুষের ঢল নামে। রবিবার ভোরেও এই দৃশ্য দেখা গেছে সারাদেশের শহীদ মিনারগুলোতে। করোনার কারণে সারাদেশে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকলেও আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শহীদ মিনারগুলোতে দলে দলে ফুল নিয়ে হাজির হয়েছেন শিক্ষার্থীরা। বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভাষার জন্য জীবনদানকারী বীরদের।
রবিবার রাত ১২টা ১ মিনিটে খুলনার শহীদ হাদিস পার্কে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, শ্রম প্রতিমন্ত্রী, বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসন, আওয়ামী লীগ বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং উন্নয়ন সংগঠনের পক্ষে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। এছাড়া খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, কুয়েটে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ শেষে সকলের জন্য শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ খুলে দেয়া হয়। এরপর সর্বস্তরের জনতা শহীদ বেদীতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ফিরে যাচ্ছেন আপন গন্তব্যে। সকালে খুলনা মহানগরীসহ বিভিন্ন উপজেলাতে প্রভাতফেরীও হয়েছে।
তবে এবারের শহীদ মিনারে আগত ব্যক্তিদের মানতে হচ্ছে বিশেষ সতর্কতা। মাস্ক পরা এবং নির্দিষ্ট রুটম্যাপ অনুসরণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন তারা। এছাড়া সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য সংগঠনের পক্ষ থেকে পাঁচ এবং ব্যক্তি পর্যায়ে দুইজন করে শহীদ মিনারে ফুল দেয়ার নির্দেশনা কর্তৃপক্ষের।
মিনারগুলোতে। করোনার কারণে সারাদেশে স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকলেও আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শহীদ মিনারগুলোতে দলে দলে ফুল নিয়ে হাজির হয়েছেন শিক্ষার্থীরা। বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানদের সঙ্গে নিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন ভাষার জন্য জীবনদানকারী বীরদের।
রবিবার রাত ১২টা ১ মিনিটে খুলনার শহীদ হাদিস পার্কে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, শ্রম প্রতিমন্ত্রী, বিভাগীয় ও জেলা প্রশাসন, আওয়ামী লীগ বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং উন্নয়ন সংগঠনের পক্ষে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। এছাড়া খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, কুয়েটে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ শেষে সকলের জন্য শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ খুলে দেয়া হয়। এরপর সর্বস্তরের জনতা শহীদ বেদীতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ফিরে যাচ্ছেন আপন গন্তব্যে। সকালে খুলনা মহানগরীসহ বিভিন্ন উপজেলাতে প্রভাতফেরীও হয়েছে।
তবে এবারের শহীদ মিনারে আগত ব্যক্তিদের মানতে হচ্ছে বিশেষ সতর্কতা। মাস্ক পরা এবং নির্দিষ্ট রুটম্যাপ অনুসরণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন তারা। এছাড়া সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য সংগঠনের পক্ষ থেকে পাঁচ এবং ব্যক্তি পর্যায়ে দুইজন করে শহীদ মিনারে ফুল দেয়ার নির্দেশনা কর্তৃপক্ষের।