বৃহস্পতিবার ২৫শে জুন তার শয়ন কক্ষের বেলকনি থেকে পুলিশ তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে।
পারিবারিক ও এলাকা সূত্রে জানা, যায়ক্রীড়া শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন নিহত শিক্ষক মোস্তফা কামাল মমতাজ আইডিয়াল বিদ্যালয় ২০১২ সালে যোগদান করেন কিন্তু নন এমপিও শিক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
২০১৯ সালের শেষের দিকে যখন দেশের নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির ঘোষণা দেন তারমধ্যে মমতাজ মস্তোফা আইডিয়াল স্কুল ও এমপিওভুক্তির নাম আসে।
সম্প্রতি অন্যান্য শিক্ষকদের নাম এমপিওভুক্ত হলেও মোস্তফা কামালের নাম কাগজপত্রের জটিলতার কারণে বাদ পড়ে থাকে।
তবে তার কাগজ পত্র শর্তসাপেক্ষে শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানোর কথা হয়েছিলো।
এমপিও ভূক্তি না হওয়ায় তিনি মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়েছিলেন।
বৃহস্পতিবার রাতে তার শোবার ঘরের বেলকুনিতে তিনি গলায় রশি দিয়ে আত্মহত্যা করেন।
খুব ভোর বেলায় পরিবারের লোকজন ঝুলন্ত অবস্থায় তার লাশ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ সকালে ঘটনা স্হলে এসে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিযে যায়।
ধারণা করা হচ্ছে এমপিওভুক্ত না হওয়ায় কারনেই এমন মৃত্যুর পথ বেছে নিতে পারে।
এব্যাপারে ভাঙ্গড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মাসুদ রানা জানান লাশ ময়না তদন্তের জন্য পাবনা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।