Close Menu
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • রাজধানী
  • সারাদেশ
  • আর্ন্তজাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
    • ফিচার
    • আইন আদালত
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • শিক্ষা
    • স্বাস্থ্য
    • সাহিত্য
    • অর্থনীতি
    • কৃষি
    • ধর্ম
    • বিজ্ঞাপন
    • সাক্ষাৎকার
    • প্রবাস
    • রেসিপি
  • রাঙা প্রভাত পরিবারবর্গ
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনামঃ
  • প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষক নিয়োগে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
  • আগরপুর রাস্তা সংস্কার কাজে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ
  • টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
  • নৌকায় মাছ শিকারের আড়ালে ইয়াবা ব্যবসা, নারীসহ গ্রেফতার ৪
  • বাবুগঞ্জের জাহাঙ্গীর নগরে ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র উদ্বোধন
  • মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪
  • পাবনায় পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • সাংবাদিক ফোরামের নতুন কমিটি গঠন
  • পূর্ব হোসনাবাদ কলেজের অধ্যক্ষের অবসরজনিত বিদায়ী সংবর্ধনা
  • বাবুগঞ্জে বীরপ্রতীক রতন শরীফ ফাউন্ডেশনের যাত্রা শুরু
দৈনিক রাঙা প্রভাত, www.dailyranggaprovat.comদৈনিক রাঙা প্রভাত, www.dailyranggaprovat.com
বুধবার, জুলাই ২৩, ২০২৫
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • রাজধানী
  • সারাদেশ
  • আর্ন্তজাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
    • ফিচার
    • আইন আদালত
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • শিক্ষা
    • স্বাস্থ্য
    • সাহিত্য
    • অর্থনীতি
    • কৃষি
    • ধর্ম
    • বিজ্ঞাপন
    • সাক্ষাৎকার
    • প্রবাস
    • রেসিপি
  • রাঙা প্রভাত পরিবারবর্গ
দৈনিক রাঙা প্রভাত, www.dailyranggaprovat.comদৈনিক রাঙা প্রভাত, www.dailyranggaprovat.com
Home»সাহিত্য»আহমেদ আল আমীন এর একগুচ্ছ কবিতা
সাহিত্য সেপ্টেম্বর ২০, ২০২০3 Mins Read1 Views

আহমেদ আল আমীন এর একগুচ্ছ কবিতা

Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email
Print Friendly, PDF & Email

স্বাধীনতা চাই
আহমেদ আল আমীন

মনের সাথে ঠোঁট মিলিয়ে
বলতে হলে
মুখের কথা বুক উঁচিয়ে
বলতে হলে
সুখের স্বপন বুকটা ভরে
দেখতে হলে
আপন নীড়ে সন্ধ্যা বেলা
ফিরতে হলে
চাঁদের সাথে সারাটি রাত
জাগতে হলে
প্রিয়ের চোখে নিজ চোখটি
রাখতে হলে
স্বাধীনতা চাই।

সুজন মাঝির সুরেলা গান
গাইতে গেলে
দেশের কথা দশের কাছে
বলতে গেলে
সত্য বলার সাহস বুকে
রাখতে গেলে
অবুঝ মনের সবুজ কথা
কইতে গেলে
সাদা কাপড় নিজ বদনে
পরতে গেলে
স্বাধীনতার অধিকারটুকু
চাইতে গেলে
বাঁচার উপায় নাই।

____

তোমার ছবি এঁকে
আহমেদ আল আমীন

কত বসন্ত কাটিয়েছি একা
একা বিষন্নতা নিয়ে,
তোমার জন্য সাজিয়েছি পথ
ফুলেল পাপড়ি দিয়ে।

কত ফুল ছড়িয়েছি আমি
কাঁটা ছড়ানো পথে,
তবুও তোমার নূপুর চরণ
দেয়নি সেথায় পাতে।

কত দুপুর কাটিয়েছি আমি
প্রখর রুদ্র তাপে,
বিকেল কাটিয়েছি একা বসে
মস্ত বড়ো ঐ শিপে।

কত সন্ধ্যে তুলেছি রজনীগন্ধা
তোমায় দেবো বলে,
চাঁদটা ছুঁয়েছি আলতো করে
তোমার মুখটি ভুলে।

কত রাত্রি কাটিয়েছি আমি
জ্যোৎস্নার আলো দেখে,
চাঁদের গায়ে রং তুলি ছাড়া
তোমার ছবি এঁকে।
___

কড়ি ডোর
আহমেদ আল আমীন

স্বপ্নের দিন
কেটে দুর্দিন
আসবেই আবার।

এই ক্ষণে’তে
মন ভুলা’তে
স্বপ্ন ফিরে পাবার।

এই বেলাতে
অবহেলাতে
ভাসছি শুধু তোমার।

চেনা সে অল্পতে
রোদেলা গল্পতে
কড়ি ডোর অপেক্ষার।

____

এ যেন মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি
আহমেদ আল আমীন

এই কিছু দিন আগে
তুমি ছিলে শুকতারা হয়ে আমার মনের শুভ্র আকাশে।
আমি তোমাকে ছুঁতে গিয়েও ছুঁইনি,
হয়তো লোক লজ্জার ভয়ে আর না হয় বামুন হয়ে চাঁদে হাত না দেওয়ার ছলে।

তারপর
তুমি আমার রাতের আকাশে মিটিমিটি তারা হয়ে হাসতে শুরু করলে,
আমিও তোমায় দেখে দেখে জাগতে শুরু করলাম।
আবেগের বসে হাতটি ছুটে গেলো তোমায় ছুঁতে,
পরক্ষণেই বুঝতে পারলাম এটা শুধুই কল্পনা!
হাসতে শুরু করলাম পাগলের মতো ব্যর্থতা শিকারে।

অতঃপর
তুমি বৃষ্টি হয়ে এসে আমার গা ভিজয়ে দিলে,
স্পর্শ করলে আমার দেহের প্রতিটি লোমহর্ষক যায়গায়।
আমি উপভোগ করলাম!
এ যেন মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি।
ভালোবাসার এক স্বর্গপুরীতে আবিষ্কার করলাম দু’জন দু’জনাকে।

আর এখন
হাজার মাইলের পথ একসাথে চলাচলের প্রতিশ্রুতি নিয়ে দুজনেই বসে আছি বটতলায়।
দু’জনই খুব ক্লান্ত!
আমার মনে উঁকি দিচ্ছে একটি বিষয়,
ক্লান্তি শেষের রাস্তাটাও যদি দু’জনার একটাই হয়।

___

. নিয়তি
আহমেদ আল আমীন

ঐ পাড়ার এক চাষি ছেলে মহেশ রায় নাম,
সারাটা দিন ব্যস্ত কাজে ঝরায় মাথার ঘাম।
সম্পদ মানে ছিলো তার জমি বিঘে তিন,
হঠাৎ করে ঘূর্ণিঝড়ে উড়ায় চালের টিন।
অসহায় হয়ে বাবুর কাছে ঋণ আনিতে যায়,
বলে, মহাজন তুমি ছাড়া আমার নাই উপায়।
আরজি শুনে বাবু মশাই কহিলেন হেসে,
ঋণ দিবো, তবে এর দিগুণ দিবে বছর শেষে।
উপায় না পেয়ে মহেশ তখন রাজি হয়ে যায়,
জমির কাগজ বন্ধক রাখে জামানতের দায়।

টাকা পেয়ে খুশি মনে ফিরে মহেশ বাড়ি,
ঘরের জন্য টিন কিনে ছেলের জন্য মুড়ি।
বাকি টাকা খরচ করে করিতে জমি চাষ,
সুখে আছে মহেশ চাষি যাচ্ছে কেটে মাস।
বর্ষা এলো বৃষ্টির জল ঝরছে, দিনে এবং রাতে
নদীর পানি উঠে পৌঁছায় মহেশ রায়ের ক্ষেতে।
বন্যা থাকলো দিন কুড়ি, চারপাশে হাহাকার,
কারোর ঘরেই রইলো না বাকি একমুঠ খাবার।
সবাই গিয়ে জড়ো হলো বাবু মশাইয়ের দরজায়,
বলে সবাই,খাবার চাই মহাশয় আমরা যে অসহায়।

বাবু বলিলেন, কোথায় আবুল বের করো এদের,
বছর পুরতে বাকি নেই দিন দেয়নি টাকা সুদের।
শুনিয়া সবাই বলে মহাশয়, দেন বছর আরো-এক
সবাই মিলে মিটাবো দেনা গোছাবো সবার দুখ।
বাবু বলেন, আর নেই সুযোগ এক্ষুনি শোধকর দেনা,
জমির কাগজ এক করো আবুল আর দেরি সয় না।
দাঁড়িয়ে আছে অসহায় সবাই বাবুর কাণ্ড দেখে,
দেনার দায়ে ভিটে-বাড়ি হারিয়ে পাথর সবাই শোকে।

এই সমাজের বাবুরা আর কতকাল করবে রাজ?
কবে হবে তারা মানুষ? কবে গড়বে সুষ্ঠু সমাজ।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
Previous Articleপাবনার ভাঙ্গুড়ায় ইায়াবাসহ সাবেক ইউপি সদস্য সহ আটক ২
Next Article ফিরোজ কবীর এর কবিতা “ঠিকানা বিহীন পথ”

Related Posts

বাবুগঞ্জে উত্তরণ সাংস্কৃতিক সংঘের আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উৎসব উদযাপন

জুন ১৩, ২০২৫

তরুণ কবি রবিউল ইসলামের কবিতা “আড়িয়াল খাঁ নদী”

অক্টোবর ২২, ২০২৪

বাবুগঞ্জে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিযোগিতা

মে ২৬, ২০২৪

সম্পাদক ও প্রকাশক: রফিকুল ইসলাম রনি, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: ইব্রাহিম রুবেল, প্রধান উপদেষ্টা: আলহাজ্ব সিরাজ উদ্দিন আহমেদ
যোগাযোগের ঠিকানা:
পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইলঃ +৮৮ ০১৭৮৬ ৬৯০২৭২
Email: info@dailyranggaprovat.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.