Close Menu
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • রাজধানী
  • সারাদেশ
  • আর্ন্তজাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
    • ফিচার
    • আইন আদালত
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • শিক্ষা
    • স্বাস্থ্য
    • সাহিত্য
    • অর্থনীতি
    • কৃষি
    • ধর্ম
    • বিজ্ঞাপন
    • সাক্ষাৎকার
    • প্রবাস
    • রেসিপি
  • রাঙা প্রভাত পরিবারবর্গ
Facebook X (Twitter) Instagram
শিরোনামঃ
  • টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, এখনও নিখোঁজ বহু
  • নৌকায় মাছ শিকারের আড়ালে ইয়াবা ব্যবসা, নারীসহ গ্রেফতার ৪
  • বাবুগঞ্জের জাহাঙ্গীর নগরে ভূমি সেবা সহায়তা কেন্দ্র উদ্বোধন
  • মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত ৪
  • পাবনায় পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • সাংবাদিক ফোরামের নতুন কমিটি গঠন
  • পূর্ব হোসনাবাদ কলেজের অধ্যক্ষের অবসরজনিত বিদায়ী সংবর্ধনা
  • বাবুগঞ্জে বীরপ্রতীক রতন শরীফ ফাউন্ডেশনের যাত্রা শুরু
  • বাবুগঞ্জে উত্তরণ সাংস্কৃতিক সংঘের আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উৎসব উদযাপন
  • ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানালেন ডাঃ শামিম
দৈনিক রাঙা প্রভাত, www.dailyranggaprovat.comদৈনিক রাঙা প্রভাত, www.dailyranggaprovat.com
সোমবার, জুলাই ৭, ২০২৫
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • রাজনীতি
  • রাজধানী
  • সারাদেশ
  • আর্ন্তজাতিক
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • অন্যান্য
    • ফিচার
    • আইন আদালত
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • শিক্ষা
    • স্বাস্থ্য
    • সাহিত্য
    • অর্থনীতি
    • কৃষি
    • ধর্ম
    • বিজ্ঞাপন
    • সাক্ষাৎকার
    • প্রবাস
    • রেসিপি
  • রাঙা প্রভাত পরিবারবর্গ
দৈনিক রাঙা প্রভাত, www.dailyranggaprovat.comদৈনিক রাঙা প্রভাত, www.dailyranggaprovat.com
Home»জাতীয়»নিকটাত্মীয়দের পাইনি কিন্তু লাখো মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি- প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় মে ১৮, ২০২২5 Mins Read0 Views

নিকটাত্মীয়দের পাইনি কিন্তু লাখো মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি- প্রধানমন্ত্রী

Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email
Print Friendly, PDF & Email
রাঙা প্রভাত ডেস্ক।। ১৯৮১ সালের ১৭ মে জোরপূর্বক নির্বাসিত জীবন থেকে ফিরে আসার দিনটির কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যখন আমি বিমানবন্দরে অবতরণ করি, তখন আমি আমার নিকটাত্মীয়দের কাউকে পাইনি। কিন্তু লাখো মানুষের ভালোবাসা পেয়েছি। এটাই আমার একমাত্র শক্তি এবং আমি এই শক্তি নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছি।
মঙ্গলবার সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শেরেবাংলা নগরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশের জনগণের মুখে হাসি ফোটানোর একটি মাত্র লক্ষ্য নিয়ে তিনি নির্বাসিত জীবন থেকে দেশে ফিরেছেন। দেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে আমি দেশে ফিরেছিলাম। কারণ, এটা আমার বাবার (জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান) স্বপ্ন ছিল।
দেশে ফেরার পর তিনি দেশব্যাপী সফরের সময় নানা প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়েছেন উল্লেখ করে বলেন, আমি বাংলাদেশের মানুষের আস্থা, ভালোবাসা পেয়েছি। কত অপপ্রচার, কত কথা, কত কিছু তারপরেও বাংলাদেশের জনগণ তার ওপর আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছেন।
শিক্ষা জীবন থেকে রাজনীতি এবং মিছিল মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করলেও এত বড় দায়িত্ব নেওয়ার কথা কখনও ভাবনাতেও ছিল না উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ১৭ মে দেশে ফিরে দেশের মানুষের জন্য কিছু করতে হবে। লাখো শহীদের রক্তে অর্জিত এ দেশের স্বাধীনতা, কখনও ব্যর্থ রাষ্ট্র হতে পারে না। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের নাগরিকরা সবসময় বিশ্বে মাথা উঁচু করেই চলবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা এবং দেশে দেশে মুদ্রাস্ফীতি এবং খাদ্য সংকটের প্রসঙ্গ টেনে উৎপাদন বৃদ্ধি এবং দেশবাসীকে মিতব্যয়ী হওয়ারও পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।
করোনা এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ সারাবিশ্বের উন্নত এবং অনুন্নত দেশের মতো বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলেছে এবং দ্রব্যমূল্য অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, ইউরোপের অনেক দেশ আছে যেখানে ১৭ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। জার্মানির মতো জায়গায় ভোজ্য তেলের অভাব। একমাত্র অলিভ অয়েল ছাড়া কিছুই পাওয়া যাচ্ছে না। ইংল্যান্ডের মতো জায়গায় তেল নির্দিষ্ট করে দেওয়া হচ্ছে, এক লিটারের বেশি কেউ নিতে পারবে না। আমেরিকায় মুদ্রাস্ফীতি ৮ ভাগের ওপরে উঠে গেছে, ১০ ভাগে উঠে যাবে। ১ ডলারের ডিজেল-পেট্রোলের দাম ৪ ডলারে উঠে গেছে।
তিনি বলেন, অনেক জায়গায় এখন মানুষের একবেলা খেতেই কষ্ট হচ্ছে এবং সমগ্র বিশ্বেই এই অবস্থা বিরাজমান। তারপরও তার সরকার এ দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে সক্ষম হলেও আমদানি নির্ভর এসব পণ্যের প্রভাবতো অর্থনীতিতে পড়বেই। কারণ, উৎপাদন যেমন হ্রাস পেয়েছে তেমনি শিপমেন্ট ব্যয় বেড়ে গেছে। যে কারণে দেশের ভেতর একটু মূল্যস্ফীতি বা জিনিসপত্রের মূল্য বৃদ্ধি হতে পারে। আওয়ামী লীগ সরকারে আছে বলেই অবস্থা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সমর্থ হয়েছে, না হলে দেশের মধ্যে অরাজকতা বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারতো বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী আসন্ন বাজেট ঘোষণার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, আমরা এই প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে বাজেট দিতে যাচ্ছি এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আজকে অনুমোদন দেব। সেখানেও আমি মনে করি প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী এবং সচিবরা এখানে রয়েছেন, পরিকল্পনা কমিশনের যারা রয়েছেন তাদেরকে অনুরোধ করবো আমরা আপনাদের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির প্রকল্প অনুমোদন করে দেব বা প্রকল্প নেব এটা ঠিক। কিন্তু এগুলো বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আপনাদের অগ্রাধিকার ঠিক করতে হবে। যেটা দেশের জন্য একান্তভাবে প্রয়োজন এই মুহূর্তে আমরা শুধু সেগুলোই বাস্তবায়ন করবো।
তিনি বলেন, কোনটা আমাদের এখনই প্রয়োজন, সেগুলোই আমরা করবো। আর যেগুলোর এখনই প্রয়োজন নেই সেগুলো একটু ধীর গতিতে করবো, যেন আমাদের অর্থনীতির ওপর চাপ না পড়ে। কারণ, যেখানে বিশ্বব্যপী একটা মন্দা এবং পরিস্থিতি একটা দুর্ভিক্ষ অবস্থার দিকে যাচ্ছে সেখানে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, টাকা খরচের ক্ষেত্রে এবং সব ক্ষেত্রেই আমাদের অত্যন্ত সতর্ক হতে হবে। অহেতুক আমাদের সম্পদ যেন আমরা নষ্ট না করি। সেগুলো আমাদের সংরক্ষণ করতে হবে। আমরা যদি খুব ভালভাবে হিসেব করে চলতে পারি তাহলে আমাদের দেশের কোনো সমস্যা হবে না..এটা আমি বিশ্বাস করি।
সরকার পরিচালনায় এসে তিনি সকলকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ করে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী হিসেবে গদিতে বসে কেবল হুকুম জারি নয়, সকলের সঙ্গে মিলেমিশেই কাজ করতে চেয়েছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা তার সঙ্গে কাজ করতে এসেছেন তাদের তিনি এই অনুভূতি বোঝানোর চেষ্টা করেছেন যে, তিনি তাদেরই একজন এবং সকলের জন্য কর্মপরিবেশ সৃষ্টি করাই তার উদ্দেশ্য।
তিনি এ ক্ষেত্রে কোনো প্রোটোকলের বেড়াজালে নিজেকে আবদ্ধ না রেখে তার দ্বার সকলের জন্য অবারিত রেখেছেন এবং যার যখন প্রয়োজন তার সঙ্গে যোগাযোগ করার সুযোগ রেখেই কাজ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
দেশের বিভিন্ন মেগাপ্রকল্পে বিশেষ করে ‘রুপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ প্রকল্প’ অহেতুক অধিক অর্থ ব্যয় হয়েছে বলে ডিজিটাল বাংলাদেশের প্লাটফর্মে অবাধ তথ্য প্রবাহের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন টক শোতে সরকারবিরোধীদের ঢালাও সমালোচনার উত্তর দেন  তিনি।
তিনি বলেন, পিপিপির ভিত্তিতে পরিবেশবান্ধবভাবে তৈরি এই অত্যাধুনিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ আমাদের অর্থনীতির ভিত যে কতটা মজবুত করবে তা তারা চিন্তা করেন না। আমরা ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়াতে তারাতো এখন বিদ্যুৎ পেয়ে গেছেন। যখন ১০ ঘণ্টা, ১২ ঘন্টা বিদ্যুৎ পেতেন না তখন এর চাহিদাটা বুঝতেন। আর কিছু লোকই থাকে যারা সবসময় সমালোচনা করতে পছন্দ করে, নিজেদেরটা তারা দেখে না, জনগণের ভাল-মন্দ বোঝে না।
পদ্মা সেতুতে রেল লাইন রাখা এবং অর্থ ব্যয় নিয়ে সমালোচনার উত্তরে নানা পরিসংখ্যান তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর একটি টাকাও আমরা কারও কাছ থেকে ধার করিনি বা ঋণ নেইনি। এটি বাংলাদেশের সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে করা হচ্ছে।
মানুষকে বিভ্রান্ত করার মতো তথ্য প্রদানকারী সমালোচকদের সংযত হয়ে কথা বলারও পরামর্শ দেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার পত্রিকা পড়ে নয়, বরং দেশের মানুষের মুখের দিকে তাকিয়ে এবং তাদের প্রয়োজন অনুভব করে দেশের উন্নয়নে নানামুখী সিদ্ধান্ত নিয়ে এতদিন দেশ পরিচালনা করেছেন এবং সেটাই অব্যাহত রাখতে চান।
প্রধানমন্ত্রী এ সময় বৈঠকে উপস্থিত সকলকে কোথায় কী লেখা হলো, না হলো তা নিয়ে চিন্তা না করে নিজের আত্মবিশ্বাস নিয়ে চলার আহ্বান জানান।
Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
Previous Articleরাসায়নিকমুক্ত মিষ্টি আম চেনার উপায়
Next Article ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিয়ালের মাংস বিক্রি!

Related Posts

স্বচ্ছতা আনতে বন্ধ হচ্ছে ৫ হাজার ট্রাভেল এজেন্সি

মার্চ ২৪, ২০২৫

কন্যার ফ্যাসিবাদী শাসনের কারণে শেখের ছবি সরানো হয়েছে: মাহফুজ আলম

নভেম্বর ১৩, ২০২৪

গণআন্দোলনে নির্বাচন অফিসগুলোর ক্ষতি দেখতে ৬ কমিটি

নভেম্বর ১২, ২০২৪

সম্পাদক ও প্রকাশক: রফিকুল ইসলাম রনি, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: ইব্রাহিম রুবেল, প্রধান উপদেষ্টা: আলহাজ্ব সিরাজ উদ্দিন আহমেদ
যোগাযোগের ঠিকানা:
পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০।
মোবাইলঃ +৮৮ ০১৭৮৬ ৬৯০২৭২
Email: info@dailyranggaprovat.com

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.