এদিকে শহীদ জননীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছে বিমানবন্দর প্রেসক্লাব। এক শোকবার্তায় বিমানবন্দর প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের পক্ষে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আরিফ আহমেদ মুন্না বলেন, ‘শহীদ জননী শাহান আরা আবদুল্লাহ একজন মহীয়সী নারী ছিলেন। তিনি গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের পাশাপাশি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে বর্বরোচিত নৃশংসতার সাক্ষী ছিলেন। শহীদ শিশুপুত্র সুকান্ত আবদুল্লাহকে হারিয়ে তিনি নিজেও সেদিন গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে আজকের সফলতার শীর্ষস্থানে পৌঁছানো একজন মহিলার জন্য কোনো সাধারণ ঘটনা নয়। তিনি অনন্তকাল বাঙালি নারীদের কাছে একজন আইকন হয়ে থাকবেন।’
বিমানবন্দর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আরিফ আহমেদ মুন্না ছাড়াও নেতৃবৃন্দের মধ্যে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সংগঠনের সহ-সভাপতি কবি সানাউল্লাহ সাগর, কাজী আরিফুর রহমান অপু, সাধারণ সম্পাদক রোকনুজ্জামান মিয়া রোকন, যুগ্ম-সম্পাদক ডাঃ হেমায়েত উদ্দিন মানিক, সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রনি, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ মামুন, সহ-আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম জহির, দপ্তর সম্পাদক রুবেল সরদার, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আল-আমীন হাওলাদার, কার্যনির্বাহী সদস্য রেজাউল করিম, মহিউদ্দিন খান রানা, প্রিন্স তালুকদার, হেমায়েত উদ্দিন হিমু, আরিফুর রহমান সুমন, কে.এম শোয়েব জুয়েল, রাকিবুল হাসান, গিয়াস উদ্দিন প্রমুখ। এসময় তারা শহীদ জননীর আত্মার শান্তি কামনা ও তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।