কামরুল হাসান সোহাগঃ ২০০৭ সালের ১৬ ই জুলাই ১/১১’র তত্বাবধায়ক সরকার মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমুলক মামলায় অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করেন বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে।
১/১১ সরকারের নীলনকশা মোতাবেক ১৬ ই জুলাই ভোরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সম্পুর্ন বেআইনিভাবে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে সুধা সদন থেকে গ্রেফতার করে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে। ১/১১ সরকারের পুর্ব পরিকল্পনামতো আদালত সুরুর দুই ঘন্টা পুর্বেই আইনবর্হিভুতভাবে জামিন না মঞ্জুর করে তৎকালিন মেট্রোপলিটন ম্যাজিট্রেট। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী কে নিয়ে যাওয়া হয় সংসদ ভবন এলাকায় তৈরি বিশেষ কারাগারে। দীর্ঘ ১১ মাস কারাভোগের পরে আওয়ামী লীগ ও তার সহোযোগি সংগঠনের দুর্বার গন সম্পৃক্ত আন্দোলন এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার আপোষহীন দৃঢ় মনোভাব ও জনগনের যৌক্তিক দাবির প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় ১/১১ সরকার।
নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়ে আওয়ামী লীগ প্রধান আজ কেবল দেশেই নন আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলেও তিনি স্বমহিমায় উজ্জল।
এ দিনটি আওয়ামী লীগ “শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস” হিসেবে পালন করে। করোনাকালে সভানেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে জনসমাগমপুর্ন সর্ব প্রকার রাজনৈতিক কর্মসুচি পরিহার করা হয়েছে। তাই আজকের দিনে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনায় মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করার জন্য দেশবাসির প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ উদাত্ত আহবান জানিয়েছে।
লেখকঃ প্রধান পৃষ্ঠপোষক, সম্ভাবনার কলসকাঠী।
বিশেষ প্রতিবেদক, ডেইলী রাঙা প্রভাত।