খসড়া নীতিমালায় একাদশে বিশেষ কোটা হিসেবে ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা, দশমিক পাঁচ শতাংশ বিকেএসপি এবং দশমিক পাঁচ শতাংশ প্রবাসী কোটা বহাল থাকছে। প্রবাসীদের সন্তান ভর্তির বিষয়ে সরাসরি বোর্ডে আবেদন করতে হবে। তবে, বিভাগীয় ও জেলা সদর এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধস্তন দপ্তরগুলোর কোটার বিষয়ে খসড়ায় কিছু উল্লেখ করা হয়নি।
এবার ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার এমপিওভুক্ত কলেজে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার টাকা। এছাড়া ঢাকার মধ্যে আংশিক এমপিওভুক্ত ও এমপিওবিহীন প্রতিষ্ঠানের বাংলা মাধ্যম ভর্তির জন্য ৯ হাজার ও ইংরেজি মাধ্যমের ভর্তি ফি ১০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হবে। সব প্রতিষ্ঠানের জন্য উন্নয়ন ফি ৩ হাজার টাকার বেশি করা যাবে না। প্রতিটি খাতে অর্থ আদায়ের ক্ষেত্রে রসিদ প্রদানের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়া মফস্বল ও পৌর এলাকার জন্য ভর্তি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার টাকা, পৌর জেলা সদরে ২ হাজার টাকা, ঢাকা ব্যতীত অন্যান্য মেট্রোপলিটন এলাকায় ৩ হাজার টাকার বেশি নেয়া যাবে না বলে খসড়ায় উল্লেখ করা হয়েছে।
ঢাকা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শক অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ জানান, ইতোমধ্যে প্রকাশিত ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে শুধু সময়সূচিতে পরিবর্তন করা হয়েছে। ভর্তি প্রক্রিয়ার পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি খুব তাড়াতাড়ি সবার সাথে আলোচনা করে নির্ধারণ করবে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির।