হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কার্ডিয়াক সার্জন ডা. সাবরিনা চৌধুরী জাপানি খাবার পছন্দ করতেন। তাই তিনি ওই রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে যেতেন। সেখানে সাহেদের সঙ্গে তার পরিচয় ও ঘনিষ্ঠতা। সাহেদের দখল করা হোটেলের ওপরে আবাসিক ব্যবস্থা ছিল। তাই প্রায়ই সেখানে পার্টির ব্যবস্থা করা হতো। বিত্তশালীদের আনাগোনা ছিল সেখানে। সাবরিনা প্রায়ই এসব পার্টিতে অংশ নিতেন। সেখান থেকেই সাহেদ সাবরিনার মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ শুরু হয়।
পুলিশ জানিয়েছে, সাহেদ কিছুদিন হোটেলটি তার কব্জায় রেখে পরিচালনা করেছেন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে ওই হোটেলটি স্বাস্থ্য অধিদফতরকে দেন। সাহেদের মালিকানাধীন রিজেন্ট হাসপাতালটি ছিল করোনা ডেডিকেটেড। তাই সেখানকার চিকিৎসক-নার্সদের সেই হোটেলেই রাখা হতো। করোনার জন্য হোটেল বরাদ্দ দিয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে মোটা অংকের টাকাও হাতিয়ে নিয়েছে সাহেদ। বর্তমানে হোটেলটিতে খাবার ও আবাসিক কোনও ব্যবস্থাই চালু নাই বলে জানা গেছে।