নিজস্ব প্রতিবেদক।। দ্বিতীয় ধাপে বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে নতুন প্রার্থী হিসেবে জাহাঙ্গীর নগর ইউপির তিনজন বিশিষ্ট সমাজসেবক এবং একজন সমাজসেবিকা তাদেরকে ঘোষণা দিয়েছেন।
জাহাঙ্গীর নগর ইউপির তৎকালীন বৃহত্তর বরিশাল মুসলিমলীগের সিনিয়র সহসভাপতি ও বরিশাল মহাকুমার সভাপতি এবং কৃষক নেতা শহীদ আলতাফ উদ্দিন মোহাম্মদের দৌহিত্র এবং আগরপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম জে, এম মাহাবুব ছান্টু মিয়ার ছেলে বিশিষ্ট সমাজসেবক রায়হান মাহাবুব রনবীর ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে উপজেলা বাসীর নিকট দোয়া কামনা করেছেন।
বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে আরো দোয়া চেয়েছেন জাতীয় ছাত্রসমাজের বাবুগঞ্জ উপজেলার আহবায়ক হাদিসুর রহমান খান হাদিস। তারও বাড়ি জাহাঙ্গীর নগর ইউপির শিলন্দিয়া। তিনি বরিশাল-৩ আসনের সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুর মনোনীত নব প্রার্থী হিসেবে উপজেলা বাসির কাছে দোয়া চেয়েছেন।
এদিকে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদে দোয়া প্রার্থী ছাত্রনেতা আমিনুল ইসলাম। তিনি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ সম্পাদক ছিলেন।
তিনি বাবুগঞ্জ উপজেলার সর্বস্তরের মানুষের দোয়া ও ভালোবাসা কামনা করছেন। নির্বাচিত হলে মাদক মুক্ত একটি সুন্দর বাবুগঞ্জ উপজেলা হিসেবে উপহার দেয়ার বিষয়ে তার অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন।
এই ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর বাড়ি বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের জন্মভূমির বাবুগঞ্জ উপজেলার জাহাঙ্গীর নগর ইউপির ইসলাম পুর গ্রামে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ রেখে তিনি ছাত্রকালীন ছাত্র রাজনিতির সাথে জড়িত আছেন।
ছাত্র রাজনিতির পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন সংগঠনের সাথে জড়িত আছেন। এছাড়াও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনের শৃঙ্খলা উপ- কমিটির সদস্য ছিলেন।
এদিকে তিনি বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটি সহ-সভাপতি দ্বায়িত্বে আছেন।
আমিনুল ইসলাম বলেন, আমি বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী তাই বাবুগঞ্জ উপজেলার সকল জনসাধারনের দোয়া ও সমর্থন কামনা করছি।
বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে সকলের নিকট দোয়া চেয়েছেন জাহাঙ্গীর নগর ইউপির মিয়া বাড়ির মেয়ে ও উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মৌরিন আক্তার আশা। তার পিতার নাম মো: আনাম মিয়া।শশুর বাড়ি ইউপির রমজান কাঠী। তিনি সামাজিক বিভিন্ন কাজ করে অসহায় পরিবারের কাছে গরিবের বন্ধু হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন। এবং এইসব ভালো কাজের জন্য তিনি এ্যাওয়াড পেয়েছেন।