রাঙা প্রভাত ডেস্কঃ দীর্ঘদিন বিরতির পর অভিনয়ে ফিরেছেন মডেল ও অভিনেত্রী সারিকা। বর্তমানে ঈদের নাটকের শুটিং নিয়ে ব্যস্ত আছেন। পাশাপাশি ঈদ উদযাপনেরও প্রস্তুতি নিচ্ছেন নিজের মতো করে। অভিনয় এবং প্রাসঙ্গিক কিছু বিষয় নিয়ে আজকের ‘হ্যালো…’ বিভাগে কথা বলেছেন তিনি।
* দীর্ঘ বিরতির পর শুটিংয়ে ফিরেছেন। কেমন লাগছে কাজ করতে?
** কাজ করতে তো সবসময়ই ভালো লাগে। অভিনয়ের জন্যই আমাকে সবাই চেনেন, ভালোবাসেন। তাদের ভালোবাসার প্রতিদান দিতেই কাজ করে যাচ্ছি। পুরনো চেনা সবকিছুই এখন নতুন মনে হয়। করোনার কারণে অনেক কিছুরই পরিবর্তন হয়ে গেছে এরই মধ্যে।
* শুটিংয়ে কি স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করা হচ্ছে?
** আমি যে কয়টি ইউনিটে কাজ করেছি, প্রত্যেকটিতেই স্বাস্থ্যবিধি মানার চেষ্টা করেছি। তবে যার যার সুরক্ষা তার তার হাতে। আমি খাবার থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই বাসা থেকে নিয়ে যাই শুটিং স্পটে। তারপরও কিছু কিছু বিষয়ের জন্য অন্যের ওপর ভরসা করতে হয়। এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হয়নি।
* অনেকেই রোজার ঈদের পরই কাজ শুরু করেছেন। কিন্তু আপনার শুটিং শুরু করতে দেরি হয়েছে কেন?
** আমার বাবা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তিনি যতদিন অসুস্থ ছিলেন, ঠিক ততদিনই আমি অন্য কোনো দিকে মনোযোগ দেইনি। বাবা সুস্থ হয়ে বাসায় ফেরার পর কাজ শুরুর সিদ্ধান্ত নিই। তবে অভিনয়ের প্রস্তাব পাচ্ছি রোজার সময় থেকেই। যেমন এখন সময় স্বল্পতার কারণে একাধিক নাটকের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিতে হচ্ছে। তবে এ নাটকগুলোর শুটিং করব ঈদের এক সপ্তাহ পর থেকে। নির্মাতাদের সঙ্গে ঠিক সেভাবেই কথা হয়েছে। আর ঈদের পর নিয়মিতই নাটক-টেলিফিল্মে কাজ করব।
** কাজ করতে তো সবসময়ই ভালো লাগে। অভিনয়ের জন্যই আমাকে সবাই চেনেন, ভালোবাসেন। তাদের ভালোবাসার প্রতিদান দিতেই কাজ করে যাচ্ছি। পুরনো চেনা সবকিছুই এখন নতুন মনে হয়। করোনার কারণে অনেক কিছুরই পরিবর্তন হয়ে গেছে এরই মধ্যে।
* শুটিংয়ে কি স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করা হচ্ছে?
** আমি যে কয়টি ইউনিটে কাজ করেছি, প্রত্যেকটিতেই স্বাস্থ্যবিধি মানার চেষ্টা করেছি। তবে যার যার সুরক্ষা তার তার হাতে। আমি খাবার থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় অনেক কিছুই বাসা থেকে নিয়ে যাই শুটিং স্পটে। তারপরও কিছু কিছু বিষয়ের জন্য অন্যের ওপর ভরসা করতে হয়। এখন পর্যন্ত কোনো প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হয়নি।
* অনেকেই রোজার ঈদের পরই কাজ শুরু করেছেন। কিন্তু আপনার শুটিং শুরু করতে দেরি হয়েছে কেন?
** আমার বাবা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন। তিনি যতদিন অসুস্থ ছিলেন, ঠিক ততদিনই আমি অন্য কোনো দিকে মনোযোগ দেইনি। বাবা সুস্থ হয়ে বাসায় ফেরার পর কাজ শুরুর সিদ্ধান্ত নিই। তবে অভিনয়ের প্রস্তাব পাচ্ছি রোজার সময় থেকেই। যেমন এখন সময় স্বল্পতার কারণে একাধিক নাটকের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিতে হচ্ছে। তবে এ নাটকগুলোর শুটিং করব ঈদের এক সপ্তাহ পর থেকে। নির্মাতাদের সঙ্গে ঠিক সেভাবেই কথা হয়েছে। আর ঈদের পর নিয়মিতই নাটক-টেলিফিল্মে কাজ করব।
* আগামী ঈদে কয়টি নাটকে আপনাকে দেখা যাবে?
** এখন পর্যন্ত ৮টি নাটকে অভিনয় করেছি। এগুলো পরিচালনা করেছেন তপু খান, ফজলুর সেলিম, নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল, রাকেশ বসু, চয়নিকা চৌধুরী, আওরঙ্গজেব ও সৈয়দ শাকিল। অন্য সময় ঈদে বেশিরভাগ কমেডি কিংবা রোমান্টিক গল্পের নাটকে অভিনয় করতাম; কিন্তু এ ঈদে এক্সপেরিমেন্টাল গল্পের নাটকেই বেশি অভিনয় করেছি। তবে প্রতিটি নাটকই দর্শকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে বলে মনে করছি।
* কোরবানির জন্য প্রস্তুতি কী?
** আমি যখন থেকে উপার্জন করা শুরু করেছি ঠিক সেই সময় থেকেই কোরবানি দিয়ে আসছি। তবে এবারই মনে হয় ব্যতিক্রম হবে। কোরবানি দেয়ার মূল উদ্দেশ্যই থাকে গরিব-অসহায় মানুষদের মাঝে গোশত বিতরণ করা; কিন্তু আমার মনে হচ্ছে এবার গোশতের চেয়ে নগদ টাকাটাই ওদের বেশি দরকার। তাই এবার আমি কোরবানি দেব না। সেই টাকাগুলো গরিব-দুঃখীদের মধ্যে ঈদের আগেই পৌঁছে দেব।